সুজানগর সংবাদদাতা   : উত্তর জনপদ তথা দেশের নারী জাগরণের পথিকৃৎ অধ্যাপিকা ড. হোসনে আরা বেগম প্রতিষ্ঠিত বগুড়ায় অবস্থিত দেশের শীর্ষ স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের এনজিও টিএমএসএসের পাবনা জোনের আওতাধীন সুজানগর অঞ্চলের সদস্যদের মধ্যে চলমান প্রকল্পে ঋণ কর্মসূচি জোরদার কারনের আহবান জানান আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের সাবেক পরিচালক,দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধি ও টিএমএসএস ইনফরমেশন ইনটেলিজেন্ট এজেন্ট আঃ খালেক পিভিএম।টিএমএসএস সুজানগর অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত মৃত্যু সদস্যের দাবিকৃত বীমার টাকা ফেরত প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি উপযুক্ত কথা গুলি বলেন।সুজানগর শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ আব্দুস সবুর খানের সভাপতিত্বে ২৩ অক্টোবর সুজানগর শাখা কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠান হয়।অনুষ্ঠানে আঃ খালেক কর্মকর্তাদের সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি এলাকায় কার্যক্রম জোরদার করনের আহবান জানান।এ সময় কর্মকর্তা ও উপকার ভোগী সদস্যদের মধ্যে ঋণ বিতরণ,মেয়াদোর্ত্তীণ ঋণ আদায় ও ঋণের টাকা যথাযথ প্রকল্পে প্রয়োগ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় বিভিন্ন দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের সাবেক পরিচালক আঃ খালেক পিভিএম।তিনি টিএমএসএসের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপিকা ড.হোসনে আরা বেগমের পক্ষ থেকে মৃত্যু ব্যক্তির পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি তাদের কে ধৈর্য ধারণ করার পরামর্শ দেন। তিনি খেলাপি ও মেয়াদোর্ত্তীন ঋণ আদায়ে সদস্যদের সাথে আচার-আচরণে যত্নশীল হওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।আঃ খালেক সদস্যদের ক্ষুদ্র,ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও আমানত প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতে পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালকের নির্দেশনা গুলি মেনে চলার জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে টিএমএসএস ফাউন্ডেশন অফিসের মনিটরিং কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলাম আরিফ, সুজানগর শাখার হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা মোঃ নাজিম উদ্দীন,ফিল্ড সুপার ভাইজার মোঃ হাসিবুর রহমান ও মোঃ জুবায়ের রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। টিএমএসএসের সুজানগর অঞ্চলের,সুজানগর শাখার সদস্য মোছাঃ হাছিনা খাতুনের মৃত্যু পরবর্তী দাবীকৃত বীমার ৪৩ হাজার ১ শত টাকা তার স্বামী মোঃ শহীদ কে ফেরত প্রদান করা হয়।অর্থাৎ তার সম্পূর্ণ ঋণ মওকুফ করা হয়েছে।অনুষ্ঠানে টিএমএসএসের সুবিধা ভোগী সদস্য,এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ,এনজিও কর্মী,স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও মিডিয়া প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।