You must need to login..!
Description
ফুলবাড়ীয়া প্রতিনিধি ঃ
ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার কুশমাইল টেকিপাড়া গ্রামে সরকারী নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই অবৈধ ভাবে স্থাপন করা লেয়ার মুরগীর খামারের বিষ্টায় (বর্জ্য) মরছে ফিশারীর মাছ। লোকসানের মুখে ফিশারী মালিক আনোয়ারুল আজিম আকন্দ ইমরান এখন দিশেহারা।
অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার টেকিপাড়া গ্রামের আনোয়ারুল আজিম আকন্দ ইমরানের ১০ একর ফিশারীর পাড়ে তিন বছর আগে সাড়ে ৫ হাজারের মুরগীর লেয়ার ফার্ম স্থাপন করেন আজিজুল হক। ২০২১ সালের মার্চ মাসে মুরগীর বর্জ্যে তার ফিশারীতে মরে গিয়ে ছিল প্রায় ১৭ লক্ষ টাকার মাছ। পরবর্তীতে ২০২২ সালে ফিশাররী মালিক ইমরান মুরগীর খামারের বিষ্টা থেকে মাছ রক্ষার জন্য মাটি দিয়ে বাঁধ নির্মান করে দিলেও বর্ষায় বাঁধ ভেঙ্গে ১৫ দিনে মুরগীর বিষ্টা ফিশারীতে প্রবেশ করে প্রায় ২ লাখ টাকার মাছ মরে যায়। গত রবি ও সোমবার মুরগীর বর্জ্য চুইয়ে ও উপচে পড়িয়া প্রায় ২লক্ষ ১৭ হাজার টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মরিয়া ভেসে উঠে। পরিবেশ অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রতিকার চেয়ে ইরমান লিখিত অভিযোগ দায়ের করেও আজ পর্যন্ত কোন প্রতিকার পাননি বলে তিনি জানান।
স্থানীয় আবুল হোসেন জানান, মুরগীর খামারের মালিক আজিজুলের ভাই সিরাজুল হক পুলিশের চাকুরি করেন। আজিজুল যে কারনের সে কারু কথা শুনেন না। মুরগীর খামারের গন্ধের কারনে আমরা সড়ক দিয়ে চলাচল করতে পারি না। এলাকার পরিবেশটাই নষ্ট করে ফেলেছে।
মুরগীর খামারের মালিক আজিজুলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
ফিশারী মালিক ইমরান জানান. ২০২১ সালের মার্চে ১৭ লক্ষ টাকার মাছ মরে গিয়ে ছিল। প্রতিকার চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেও কোন প্রতিকার পাইনি। ২০২২ সালে বর্ষায় বাঁধ ভেঙ্গে ১৫ দিনে মুরগীর বিষ্টা ফিশারীতে প্রবেশ করে প্রায় ২ লাখ টাকার মাছ মরে যায়। গত রবি ও সোমবার মুরগীর বর্জ্য চুইয়ে ও উপচে পড়িয়া প্রায় ২লক্ষ ১৭ হাজার টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মরিয়া ভেসে উঠে। আমি এর একটা স্থায়ী সমাধান চাই।
ফুলবাড়ীয়া উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মিজানুর রহমান বলেন,“আমরা তদন্ত করে দেখবো ফার্মের বর্জ্যে যদি ক্ষতিসাধন হয়ে থাকে পরিবেশ নষ্ট করে থাকে, আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করব।