You must need to login..!
Description
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি শফিকুল ইসলামঃ
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশালের চেলেরঘাটে বাসের চাপায় কমপক্ষে ৫জন গার্মেন্টস কর্মীসহ ৬জন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (১১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার হদ্দেরভিটা গ্রামের আতিকুল ইসলামের মেয়ে জেসমিন আক্তার(৩০), উপজেলার নওপাড়া তালুকদার বাড়ির আব্দুল মোতালেবের ছেলে সিরাজুল ইসলাম(২৮), ময়মনসিংহ সদর চুরখাই জামতলী গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে কামরুজ্জামান লিটন (২৮), ময়মনসিংহ গন্ডখোলা গ্রামের সোহেল মিয়া(৩২) এবং ঈশ্বরগঞ্জের মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে আলতাব হোসেন (৬০) ও একজন মহিলা অজ্ঞাত রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে শেরপুর থেকে ঢাকা গামী এস এস ট্রাভেলস(ঢাকা মেট্রো-ব ১২-০৫২৩) বাসটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার চেলেরঘাট নামক স্থানে চাকা পাংচার হলে বাসের যাত্রীরা অন্য বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সকাল পৌনে আটটার দিকে লাবিব গার্মেন্সের পোশাক শ্রমিকরাও ঐ স্থানে বাসের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।এসময় পেছন থেকে রাসেল স্পিনিং মিলের রাব্বী-সেতু (ঢাকা মেট্রো-জ ১৪-১০০৪) পরিবহন দ্রুত গতিতে যাত্রীদের ওপর উঠে পড়লে বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছেন। পরে উপজেলা হাসপাতালে একজন ও ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়।
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাঈন উদ্দিন জানান, সকাল সাড়ে সাতটার দিকে শেরপুর থেকে ঢাকা গামী এস এস ট্রাভেলসের (ঢাকা মেট্রো-ব ১২-০৫২৩) বাসটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার চেলেরঘাট নামক স্থানে চাকা পাংচার হলে বাসের যাত্রীরা অন্য বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সকাল আটটার দিকে লাবিব গার্মেন্টের পোশাক শ্রমিকরাও ঐ স্থানে বাসের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।
এসময় পেছন থেকে রাসেল স্পিনিং মিলের রাব্বী-সেতু (ঢাকা মেট্রো-জ ১৪-১০০৪)ঘাতক পরিবহন দ্রুত গতিতে যাত্রীদের ওপর উঠে পড়লে বাসের চাপায় ঘটনাস্থলে তিনজন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছেন। উপজেলা হাসপাতালে একজন ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ওসি মাঈন উদ্দিন। ঘাতক বাসটি আটক করা হয়েছে। চালক পলাতক রয়েছে।চালককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।