You must need to login..!
Description
আগামী ১৫ আগস্ট সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিসভা ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হকের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
দিবসটি পালনকে কেন্দ্র করে দিনব্যাপী নানামূখী কর্মসূচি গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৯টায় র্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পন। সকাল ১০টায় তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা ও আলোকচিত্র প্রদর্শন। বাদ জোহর ১৫ আগস্ট শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মসজিদ ও অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করা হবে। এছাড়া দিবসটি পালন উপলক্ষে সকলসরকারি অফিসে সপ্তাহব্যাপী ড্রপ ডাউন ব্যানার টানানো, জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা,কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কালো ব্যাজ ধারণসহ বিবিধ কর্মসূচি গৃহীত হয়।এর আগে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে একই স্থানে আগামী ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এঁর ৯২তম জন্মবার্ষিকী এবং ৫ আগস্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এঁর ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রস্তুতিমূলক সভাগুলোতে সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক বলেন, আগস্ট মাস শোকের মাস। আবার একই সাথে বঙ্গমাতা ও ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মদিন। সার্বিক বিবেচনায় আগস্ট মাস জাতীয় জীবনে খুবই গুরু্ত্বপূর্ণ। নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানাতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে যদি তরুন প্রজন্ম বড় হয় তাহলে তারা ভবিষ্যতে দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে। জেলা প্রশাসক বর্তমান প্রেক্ষাপটে সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক কমপক্ষে ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্যসকলের প্রতি আহ্বান জানান। একইসাথে সকল ধরণের অপচয় রোধ করার জন্য জনসচেতনতাবাড়ানোর তাগিদ দেন।
প্রস্তুতিমূলক সভাগুলোতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পুলক কান্তি চক্রবর্তী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলে রাব্বী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তিরে।