You must need to login..!
Description
বিএমটিভি নিউজ ডেস্কঃ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (নিকডু) এবং ১৪ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেফ্রোলজি বিভাগের জন্য ৭২টি নতুন পদ সৃষ্টি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেছেন মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম-সচিব রোকেয়া বেগম।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মন্ত্রণালয়ের চিফ অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কাছে পাঠানো এ সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়েছে, আদিষ্ট হয়ে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অনুবৃত্তিক্রমে ১৪টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি, ঢাকার নেফ্রোলজি বিভাগের জন্য রাজস্বখাতে অস্থায়ীভাবে সৃজিত বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৭২টি পদ ২০১৫ সালের ১ জুলাই হতে ২০১৮ সালের ৩১ মে তারিখ পর্যন্ত ভূতাপেক্ষ সংরক্ষণে সরকারি মঞ্জুরি জ্ঞাপন করছি।
পদগুলো নিন্মরূপ–
ট্রান্সপ্লান্ট কো-অর্ডিনেটর পদ সংখ্যা ৩টি। সেগুলো হলো-ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১টি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১টি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি, ঢাকাতে ১টি।
ডায়ালাইসিস নার্সের পদ রয়েছে ৫৫টি। এরমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, সিলেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩টি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮টি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি, ঢাকাতে ৮টি।ডায়ালাইসিস টেকনিশিয়ান পদ সৃজন হয়েছে ১৪টি। তারমধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি, দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের ব্যয়ভার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোড হতে মিটানো হবে এবং বরাদ্দকৃত বাজেট হতে এ ব্যয় মিটানো হবে।