You must need to login..!
Description
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ১১ জুন ২০২৩ থেকে অবিরাম ধর্মঘট সফল করার লক্ষ্যে ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, জামালপুর ও শেরপুর জেলার শিক্ষক নেতৃবৃন্দের সাথে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে আজ ১৩ মে, শনিবার বিকালে ময়মনসিংহ জেলা শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় ।
শিক্ষাক্ষেত্রে বিরাজমান সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের এক দফা দাবিতে ২০ মার্চ ২০২৩ এর মহাসমাবেশ থেকে ঘোষিত ১১ জুন ২০২৩ থেকে অবিরাম ধর্মঘট সফল করার লক্ষ্যে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী সর্ববৃহৎ শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)’র কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, জামালপুর ও শেরপুর জেলা নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়
মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)’র ময়মনসিংহ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন-এর সঞ্চালনায় এবং সভাপতি মোঃ চাঁন মিঞা- এর সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথি ও কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ বজলুর রহমান মিয়া, প্রধান বক্তা কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেখ কাওছার আহমেদ, উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, বিশেষ অতিথি ও কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ আবুল কাশেম, বিশেষ অতিথি ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি শামছুন্নাহার বেগম, বিশেষ অতিথি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও কিশোরগঞ্জ জেলার সভাপতি আফাজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, নেত্রকোণা জেলার সভাপতি লুৎফর রহমান ফকির, সাধারণ সম্পাদক মো. আজহারুল হক তুহিন, জামালপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান ও শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি দুলাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ জেলার সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ার কবির, ত্রিশাল উপজেলার সভাপতি অভিনাথ দাম এবং গৌরীপুর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আজিজুল হক সহ প্রমুখ শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা মাত্র ২৫% উৎসব ভাতা, ১,০০০ (এক হাজার) টাকা বাড়ি ভাড়া এবং ৫০০ (পাঁচশত) টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। অথচ একই কারিকুলামের অধীন একই সিলেবাস, একই একাডেমিক সময়সূচি, একইভাবে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও উত্তরপত্র মূল্যায়নে পাহাড়সম বৈষম্য বিরাজ করছে।##
মতিউল আলম