You must need to login..!
Description
বিএমটিভি নিউজ ডেস্কঃ
আগামীকাল ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী। জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং রচনা-আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ও কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে।
জানা গেছে, জাতীয় পর্যায়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন নিয়ে গত ৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত জাতীয় কমিটির প্রস্তুতিমূলক সভায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপনের সিদ্ধান্ত হয়। গত ১৭ এপ্রিল সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ওই সভার কার্যবিবরণী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোতে পাঠানো হয়।
সে প্রেক্ষিতে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উদযাপনের নির্দেশনা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
গত ৮ মে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সমন্বয় শাখার উপসচিব মো. আবদুল্লাহ আল মাসউদ স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, আগামী ১১ জ্যৈষ্ঠ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী। ঢাকাসহ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান, রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা আয়োজনের মাধ্যমে জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী আবশ্যিকভাবে উদযাপন করবে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জন্মবার্ষিকী উদযাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। একইদিন দিবসটি উদযাপনে সব স্কুল-কলেজকে নির্দেশনা দিয়ে আদেশ জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
এর আগে গত ২ মে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা যুগ্মসচিব ড. মো. আশরাফুজ্জামান স্বাক্ষরিত আদেশে, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং রচনা-আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপনের নির্দেশনা দেয় হয়েছিলো। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে দিবসটি উদযাপন করতে মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।